অটোমান সাম্রাজ্যের পতন (হার্ডকভার)
অটোমান সাম্রাজ্যের পতন (হার্ডকভার)
৳ ৭৫০   ৳ ৬৩৮
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

"অটোমান সাম্রাজ্যের পতন" বইটির সম্পর্কে কিছু কথা:
অটোমান ইতিহাস মানে অটোমান সুলতানদের কর্মময় জীবন। ১২৯৯ সালে এ শাহী বংশের রাজত্ব শুরু হয় এবং প্রায় ৬ শো বছর স্থায়ী হয়। মােট ৩৬ জন সুলতান রাজত্ব করেছেন। ২০১৮ সালে প্রকাশিত ‘অটোমান সাম্রাজ্যের উত্থান’ শিরােনামে বইয়ে ১৮ জন সুলতানের কার্যকাল নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। ‘অটোমান সাম্রাজ্যের পতন' শিরােনামে এই বইটিতে অবশিষ্ট ১৮ জন সুলতান এবং একজন অটোমান খলিফার কার্যকাল ও তাদের আমলে সংঘটিত ঘটনাগুলাে স্থান পেয়েছে। ক্রম অনুযায়ী উনিশতম সুলতান চতুর্থ মেহমেদ থেকে বইটি শুরু হয়েছে এবং শেষ হয়েছে দ্বিতীয় আবদুল মজিদে। ১৬৮৮ সালে সুলতান চতুর্থ মেহমেদের রাজত্বকাল শুরু হয়। এভাবে একে একে পরবর্তী সুলতানদের কার্যকাল নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ছত্রিশতম সুলতান ষষ্ঠ মেহমেদ হলেন সর্বশেষ। তার আমলে আনুষ্ঠানিকভাবে অটোমান সালতানাত শেষ হয়ে যায়। সুলতান ষষ্ঠ মেহমেদ দোলমাবাহাচ প্রাসাদের পেছনের দরজা দিয়ে চিরদিনের জন্য স্বদেশ ত্যাগ করেন এবং ১৯২২ সালের ১৭ নভেম্বর ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ মালায়ায় আশ্রয় নেন। ষষ্ঠ মেহমেদ শেষ অটোমান সুলতান হলেও সাংবিধানিক শূন্যতা পূরণে আবদুল মজিদকে শেষ খলিফা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তুর্কি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ৬ মাস পর ১৯২৪ সালের ৩ মার্চ অটোমান খেলাফত বিলুপ্ত এবং অটোমান শাহী বংশকে ক্ষমতাচ্যুত এবং আবদুল মজিদকে তুরস্ক থেকে বহিষ্কার করা হয়। এখানে এসে পৃথিবীর অতি প্রাচীন একটি শাহী বংশের শাসনে যবনিকাপাত ঘটে।

Title : অটোমান সাম্রাজ্যের পতন
Author : সাহাদত হোসেন খান
Publisher : আফসার ব্রাদার্স
ISBN : 9789848018217
Edition : 1st Published, 2019
Number of Pages : 759
Country : Bangladesh
Language : Bengali

প্রখ্যাত লেখক এবং সাংবাদিক সাহাদত হোসেন খান বাংলাদেশের মিডিয়াপাড়ার একজন পরিচিত মুখ। তিনি দীর্ঘকাল ধরে সাংবাদিকতা করে চলেছেন। ১৯৮৭ সালে দৈনিক দিনকাল দিয়ে সাংবাদিকতা পেশা শুরু করেন তিনি। এরপর দৈনিক ইনকিলাব, দৈনিক ইত্তেফাকসহ একাধিক জাতীয় পত্রিকায় কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের বিভিন্ন পদে তিনি চারবার দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। বর্তমানে জাতীয় প্রেসক্লাব এবং বাংলা একাডেমির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। গুণী এ লেখকের জন্ম ১৯৫৬ সালের ১লা মে। নরসিংদীর মনোহরদী উপজেলার কাটাবাড়িয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান তিনি। স্থানীয় স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা এবং নরসিংদী কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন তিনি। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। সাহাদত হোসেন খান এর বই সমূহ-তে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধিক স্থান পায়। দীর্ঘকালের সাংবাদিকতা ক্যারিয়ারে তিনি আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীর প্রতি ঝোঁক তৈরি করেছেন, যা তার লেখালেখিকেও প্রভাবিত করেছে। ‘প্রথম বিশ্বযুদ্ধ’, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ট্রাজেডি’, ‘মোঘল সাম্রাজ্যের সোনালী সময়’, ‘পলাশী থেকে একাত্তর’, ‘ক্রুসেড’, ‘স্বর্ণযুগের মুসলিম বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার’, ‘স্নায়ুযুদ্ধ’, ‘মোঘল সাম্রাজ্যের পতন’, ‘অ্যাডলফ হিটলার’, ‘অটোমান সাম্রাজ্যের উত্থান’, ‘খোলাফায়ে রাশেদীন’সহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক এবং ঐতিহাসিক বিষয়াবলীর বই নিয়েই সাহাদত হোসেন খান এর বই সমগ্র সমৃদ্ধ। এছাড়াও ‘আবার কি আমার পৃথিবীতে আসবে’, ‘চন্দ্র সূর্য আমার ভালোবাসার সাক্ষী’সহ বেশ কিছু কাব্যগ্রন্থও রচনা করেছেন তিনি।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]